[ADINSERTER AMP] [ADINSERTER AMP]

অগ্রণী ব্যাংক

অগ্রণী ব্যাংক, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিবেশকে আত্মবিশ্বাসে এবং প্রগতির সমৃদ্ধ পথে পরিচালনা করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত । ১৯৭২ সালে একটি রাষ্ট্রিয় সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়া, এখন অগ্রণী ব্যাংক বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি মর্মস্থান হিসেবে গণ্য হয়।অগ্রণী ব্যাংক একজন গ্রাহকের বিভিন্ন প্রয়োজনীয়তা পূরণ করার জন্য সুযোগ প্রদান করে। যেমন, ব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য সঞ্চয় এবং জমা বিনিয়োগ, ঋণ, বাণিজ্যিক হিসাব, পরিবহন সুবিধা এবং অন্যান্য পরিষেবা অনুষ্ঠান করা হয়।

অগ্রণী ব্যাংক

অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনায় নতুনত্ব অবিচ্ছিন্ন অংশ। সর্বোচ্চ প্রয়োজনীয়তা, সুবিধা এবং নিরাপত্তার লক্ষ্যে, অগ্রণী ‘ব্যাংক ডিজিটাল পরিণতি পেয়েছে যাতে গ্রাহকরা যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গায় তাদের অর্থ পরিচালনা করতে পারেন।ব্যাংকিং খাতাধারীদের নিরাপত্তা ও স্বতন্ত্রতা সহজ করার জন্য এবং বাংলাদেশের স্বপ্নের মধ্যে একটি মাধ্যমে অগ্রণী ‘ব্যাংক সবসময় সমর্থ থাকে। তার অগ্রগামী পথচলা বাংলাদেশের স্বপ্নের সাথী হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হতে থাকে এবং একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের উদ্ভাবনে অব্যাহত অংশ হিসাবে লক্ষ্য করে।

অগ্রণী ব্যাংক এর ইতিহাস

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন এবং সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর, বাংলাদেশ ভূখন্ডে অবস্থিত সকল ব্যাংককে জাতীয়করণের আওতায় আনা হয়। এই লক্ষ্যে, ১৯৭২ সালের ২৬শে মার্চে (বাংলাদেশ ব্যাংকের জাতীয়করণ আদেশ ১৯৭২ পিও নং ২৬), পূর্বের হাবিব ব্যাংক লিমিটেড এবং কমার্স ব্যাংক লিমিটেডের অবস্থানকে একত্রিত করে অগ্রণী ‘ব্যাংক নামে একটি রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে স্থাপিত করা হয়। অগ্রণী ‘ব্যাংক শুরুতে ৫ কোটি টাকার অনুমোদিত মূলধন ও ১ কোটি টাকার পরিশোধিত মূলধনের সাথে উদ্যোগ নিয়েছিল। পরবর্তীতে, ২০০৭ সালের ১৭ই মে, এটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে পরিণত হয়।

 

অগ্রণী ব্যাংক

 

অগ্রণী ব্যাংক এর পরিচালনা পদ্ধতি

অগ্রণী’ ব্যাংকের কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে ১০ সদস্যবিশিষ্ট একটি পরিচালনা পর্ষদ যার প্রধান একজন চেয়ারম্যান। বর্তমানে (প্রেক্ষিত ২০২২) অগ্রণী ব্যাং’কের চেয়ারম্যান ডঃ জায়েদ বখত এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোঃ মুরশেদুল কবীর।

 

google news logo
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

অগ্রণী ব্যাংক এর শাখাসমুহ

বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে এই ব্যাংকের ১১টি সার্কেল অফিস, হেড অফিসে ৩৬ টি বিভাগ, ৩৬টি কর্পোরেট শাখাসহ ৫৩টি আঞ্চলিক অফিস এবং ৪৩টি অনুমোদিত পরিবেশক (Authorized Dealer-AD) শাখা সহ ৯৬২টি শাখা রয়েছে। অগ্রণী ‘ব্যাংকে অনলাইন ব্যবস্থাপনায় ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হয়। অগ্রণী ‘ব্যাংকে বর্তমানে অনলাইন শাখার সংখ্যা ৯৬২টি।

 

 

অগ্রণী ব্যাংক

 

ইসলামী ব্যাংকিং সেবা

২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ সালে অগ্রণী ‘ব্যাংক বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাংকগুলোর মধ্যে প্রথম ইসলামী ব্যাংকিং ইউনিট চালু করে।

সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, অগ্রণী ‘ব্যাংক তার সেবাগুলি আরও উন্নত করতে এবং ডিজিটাল সেবা প্রদানে ব্যবস্থা গড়ছে। এই প্রস্তুতি তাদের গ্রাহকদের সাথে যুক্ত করার জন্য নিখুঁত অভিযানের অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে যাতে তারা আরও সহজে এবং সহজে তাদের ব্যাংকিং প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে পারে।

আরও পড়ুনঃ

Leave a Comment