[ADINSERTER AMP] [ADINSERTER AMP]

ট্রাস্ট ব্যাংক

ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড বাংলাদেশের বেসরকারী ব্যাংকগুলোর মধ্যে অন্যতম। এটি বাংলাদেশ আর্মি ওয়েল ফেয়ার ট্রাস্ট তথা সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত একটি বেসরকারী মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংক।

ট্রাস্ট ব্যাংক

ট্রাস্ট ব্যাংক এর ইতিহাস

১৯৯৯ সালে, বাংলাদেশ আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করে।২০০১ সালে, ব্যাংকটি স্বয়ংক্রিয় শাখা ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালু করে। ২০০৫ সালে, ব্যাঙ্ক তার গ্রাহকদের জন্য এটিএম পরিষেবা চালু করে।

২০০৭ সালের জানুয়ারিতে, ট্রাস্ট ‘ব্যাংক অনলাইন ব্যাংকিং পরিষেবা চালু করে৷ গ্রাহকরা এখন ট্রাস্ট ‘ব্যাংকের যে কোনো শাখা থেকে একাধিক শাখায় একাধিক অ্যাকাউন্ট খোলার প্রয়োজন ছাড়াই দেশব্যাপী টাকা জমা বা উত্তোলন করতে পারেন৷ নভেম্বর ২০০৮ সালে, ট্রাস্ট ‘ব্যাংক মাহমুদুর রহমানের অভিযোগ অস্বীকার করে যে তার সাবেক চেয়ারম্যান , হাসান মাশহুদ চৌধুরী, ২০০২ সালে ব্যাংক থেকে অর্থ পাচারের সাথে জড়িত ছিলেন। ট্রাস্ট ‘ব্যাংক ২০০৮ সালে ব্যাংকের ৯ম বার্ষিক সাধারণ সভায় ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল।

 

ট্রাস্ট ব্যাংক

 

ব্যাংকটি ২০০৯ সালে একটি মার্চেন্ট ব্যাংকিং শাখা খোলে।২০২০ সালে, ব্যাংকটির একত্রিত নিট মুনাফা ছিল ৬৫০ মিলিয়ন টাকা।

২ আগস্ট ২০২২ তারিখে, ট্রাস্ট’ ব্যাংক তার ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনলাইনে ব্যাংকের ভাইস-চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোঃ মোশফেকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বছরের জন্য ২২.৫ লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়। ব্যাংকটি বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। রিয়া মানি ট্রান্সফারের মাধ্যমে অর্থ স্থানান্তরের সুবিধার্থে লিমিটেড। ট্রাস্ট আজিয়াটা পে, যা টিএপি নামেও পরিচিত, ট্রাস্ট ‘ব্যাংক লিমিটেডের মালিকানাধীন একটি মানি ট্রান্সফার পরিষেবা। পেমেন্ট প্রক্রিয়াকরণের জন্য ক্যান্টিন স্টোর বিভাগের সাথে ট্যাপের একটি চুক্তি রয়েছে।

 

google news logo
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

কার্যক্রম

এই ব্যাংকটি বর্তমানে যেসব কার্যক্রম পরিচালনা করছে তার মধ্যে রয়েছে:

  • বাণিজ্যিক ব্যাংকিং
  • ইসলামী ব্যাংকিং
  • এসএমই ব্যাংকিং
  • কার্ড পরিসেবা (ক্রেডিট ও ডেবিট) – অভ্যন্তরীন ও আন্তর্জাতিক
  • অনলাইন ব্যাংকিং
  • এটিএম পরিসেবা
  • ফোন ব্যাংকিং

 

ট্রাস্ট ব্যাংক

 

শাখা এবং অন্যান্য কর্মকাণ্ড

ব্যাংকটির বর্তমানে শাখার সখ্যা ৭৩টি, এসএমই সেন্টার ৭ টি, এটিএম বুথের সংখ্যা ৯৬টা এবং পিওএস সেন্টার ৫০ টি

আরও পড়ুনঃ

Leave a Comment