সংগঠন কাঠামো ভিত্তিক ব্যাংকের শ্রেণিবিভাগ বা “১ম অধ্যায় (chapter 1)” আজকের ক্লাসের আলোচ্য বিষয়। “সংগঠন কাঠামো ভিত্তিক ব্যাংকের শ্রেণিবিভাগ [ Classification of banks based on organization structure ]” ক্লাসটি এইচএসসি’র ব্যাংকিং ও বিমা (HSC Banking and Insurance) এর সিলেবাসের অংশ। যা এইচএসসি’র ব্যাংকিং ও বিমা (HSC Banking and Insurance) বা একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর ব্যাংকিং ও বিমা ২য় পত্র (Class 11-12 Banking and Insurance 2nd Paper)” এর “১ম অধ্যায় (chapter 1)” এ পড়ানো হয়।
সংগঠন কাঠামো ভিত্তিক ব্যাংকের শ্রেণিবিভাগ
কাঠামো, মালিকানা, গঠন, নিবন্ধন, অঞ্চল ও নিয়ন্ত্রণের ভিত্তিতে ব্যাংকিং ব্যবসাকে নিম্নলিখিত ৯.২ নং ছক অনুযায়ী শ্রেণিবিন্যাস করা যায়:
ব্যবসায় সংগঠনভিত্তিক শ্রেণিকরণ
১. একমালিকানা ব্যাংক
২. অংশীদারি ব্যাংক
৩. যৌথ মালিকানা ব্যাংক
৪. সমবায় ব্যাংক
৫. রাষ্ট্রীয় ব্যাংক

ব্যবসায় সংগঠনভিত্তিক শ্রেণিবিভাগ
১) একমালিকানা ব্যাংক : একক উদ্যোগে ও পুঁজিতে এবং একক ব্যক্তি বা মালিক দ্বারা পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত ব্যাংককে একমালিকানা ব্যাংক বলা হয় ।
২) অংশীদারি ব্যাংক : অংশীদারি ব্যবসার মতো অংশীদারি আইনের ভিত্তিতে যে ব্যাংক গঠিত, পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয় তাকে অংশীদারি ব্যাংক বলে।
৩) যৌথ মূলধনি কোম্পানি ব্যাংক : কোম্পানির আইনের আওতায় যে ব্যাংকের মূলধন গঠিত হয় এবং পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয় তাকে যৌথ মূলধনি কোম্পানির ব্যাংক (Joint Stock Company Bank) বলা হয়।
৪) সমবায় ব্যাংক : সমবায়ের নীতি ও আইন অনুযায়ী গঠিত ও পরিচালিত ব্যাংককে সমবায় ব্যাংক বলা হয়।
৫) রাষ্ট্রীয় মালিকানা : সম্পূর্ণভাবে সরকারি মালিকানায় ও পরিচালনায় যে ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়, তাকে রাষ্ট্রীয় বা সরকারি ব্যাংক বলা হয়। যেমন: সোনালী ব্যাংক লিঃ, জনতা ব্যাংক লিঃ
ব্যাংকের কার্যভিত্তিক শ্রেণিবিভাগ নিয়ে বিস্তারিত :
আরও দেখুন: